বানিয়াচঙ্গের বিথঙ্গল আখড়ায় নুরুল হক চৌধুরীর পিতলের তৈরী চৌকি দাতা হিসেবে দান করেছেন
তারিখ: ২৯-সেপ্টেম্বর-২০১৬
প্রেস বিজ্ঞপ্তি ॥

বানিয়াচং উপজেলার ১৪নং মুরাদপুর ইউনিয়নের মুরাদপুর গ্রামের কৃতি সন্তান দানবীর মোঃ নুরুল হক চৌধুরী তিনি তার বহু মুল্যবান ৬ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪ ফুট প্রস্থের একটি পিতলের তৈরী চৌকিটি ঐতিহ্যবাহি বিথঙ্গল আখড়ায় দান করেছেন। এসময় চৌকিটির মধ্যে নেইম প্লেইট বা নাম ফলকসহ স্থাপন করা হয়। বিথঙ্গল আখড়া বাংলাদেশের একটি ঐহিত্যবাহি উল্লেখ যোগ্য পর্যটন কেন্দ্র। এখানে প্রতি বছর হাজার হাজার লোকজনের সমাগম ঘটে। তাই এ বিথঙ্গল আখড়াকে আরও সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে মোঃ নুরুল হক চৌধুরী তিনি তার বহু মুল্যবান চৌকিটি দাতা হিসেবে দান করেছেন। সম্পূর্ণ চৌকিটি পিতলের তৈরী হওয়ায় এটি দেখার প্রতি মানুষের আগ্রহ অধিক। এটি একটি অতি মূল্যবান ও দৃষ্টি নন্দন ও চোখ জুড়ানো চার পা বিশিষ্ট তৈরী চৌকি। মোঃ নুরুল হক চৌধুরী হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার ১৪নং মুরাদপুর ইউপির-মুরাদপুর গ্রামের হাজী জামির উদ্দিন চৌধুরী ও মোছাঃ পইরল বিবি চৌধুরীর সন্তান। ঐ দানশীল ব্যক্তির দানকে আখড়া কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় শুভাকাংখিরা শদ্ধা ও সম্মানের সাথে গ্রহন করেন। এসময় আখড়া কর্তৃপক্ষ মোঃ নুরুল হক চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং দীর্ঘায়ু কামনা করেন। এদিকে, গত ৯ মার্চ চৌকিটি জব্দ করার পর হবিগঞ্জের বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভুল তথ্য সংগ্রহিত। প্রকৃত পক্ষে চৌকিটির পৈত্রিক সূত্রে মালিক মোঃ নুরুল হক চৌধুরী। অপরদিকে, চৌকিটি জব্দের পর নানান অপপ্রচার করা হয়। পরে যা এএসপি উত্তর সার্কেলের তদন্তের মাধ্যমে সত্যতা প্রকাশ পায় যে মোঃ নুরুল হক চৌধুরীই প্রকৃত মালিক। চৌকিটির মালিক যে মোঃ নুরুল হক চৌধুরী তা বানিয়াচং আজমীরগঞ্জ আসনের এমপি এডভোকেট আব্দুল মজিদ খান ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে।

প্রথম পাতা