চলছে কাতার বিশ্বকাপ। কাতারে এবার ফুটবল শ্রেষ্টত্বের আসর বসলেও পুরো বিশ্বে এর উন্মাদনার কমতি নেই বিন্দুমাত্র। তবে এ সুযোগে তৎপর রয়েছে হবিগঞ্জ জেলার একদল ডিজিটাল জুয়াড়ি। ম্যাচ বাই ম্যাচ গোল বাই গোল ধরা হচ্ছে জুয়া। প্রতিটি গোল ৫শ থেকে হাজার। আবার প্রতি ম্যাচ ১ হাজার থেকে ৫ হাজার পর্যন্ত ধরা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে বড় ও ছোট দলগুলোর মধ্যে বড় ব্যবধান থাকে টাকার। যাতে জুয়াড়িরা একে অপরকে অফার হিসেবে বিবেচিত করে থাকে। বিনোদনের মাধ্যম ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে এমন জুয়া খেলায় ইতোমধ্যে সর্বশান্ত হয়েছে অনেক জুয়াড়ি। অনেকেই আবার হয়ে গেছে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জেলা শহরসহ প্রতিটি উপজেলায় বিশ্বকাপ ফুটবল উপভোগ করছে খেলা প্রেমিরা। আর এ সুযোগটিকে কাজে লাগাচ্ছে একদল অসাধু ডিজিটাল জুয়াড়ি। চায়ের স্টল কিংবা পাড়া মহল্লার অলিগলিতে বসে খেলা দেখার পাশাপাশি তারা বাজির মাধ্যমে ধরছে জুয়া। আর জুয়া খেলার হার জিতের টাকা নিয়ে অনেককেই হাতাহাতি ও বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়তে দেখা গেছে। ক্ষুদে তরুণ ও মধ্যবয়স্ক লোকেরাও এমন বাজিতে জড়িয়ে পড়ছে।
এদিকে, চুনারুঘাট উপজেলা সদর বাজারসহ আসামপাড়া বাজার, আমরোড বাজার, চান্দপুর বাজার, আমতলী বাজার, রাণীগাঁও বাজার, গাজীগঞ্জ বাজার, সাঁটিয়াজুড়ী বাজার, দুর্গাপুর বাজার, শাকিরমোহাম্মদ বাজার, সতং বাজার, ভোলারজুম বাজার, গাতাবলা বাজার, মিরাশী বাজার ও বিভিন্ন হাটবাজারে বিভিন্ন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে, চা-স্টলে চলছে এই জুয়া। অনেকে আবার মোবাইলে বাজি রেখে নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করছেন। নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক জুয়ারি জানায়, বাজিতে হার জিত আছেই, গোল এবং দল প্রতি চার-পাঁচজনে মিলে এই জুয়া বাজি ধরে থাকি। অনেকদিন এই বাজি ধরে ২ থেকে ৩ হাজার লাভ হয়, অনেকদিন খাস্তাও যায়। তবুও এই বাজি ধরে মজাও পাই। ব্রাজিল আর্জেন্টিনার যেদিন খেলা হয় সেদিন (জুয়া) বাজি বেড়ে যায়। অন্য আরেকজন জানায়, চা স্টলে এই (জুয়া) বাজি বেশি হয়। জুয়ারিরা টিভির পর্দায় বসে গোল প্রতি ২শ থেকে ৩শ টাকা বাজি ধরছে।
এ বিষয়ে চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আলী আশরাফ বলেন, বিশ্বকাপ এই ফুটবল খেলাকে নিয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বাজি (জুয়া) ও অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে পুলিশ সেই দিকে নজরদারি রাখছে।ব্যবধান থাকে টাকার। যাতে জুয়াড়িরা একে অপরকে অফার হিসেবে বিবেচিত করে থাকে। বিনোদনের মাধ্যম ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে এমন জুয়া খেলায় ইতোমধ্যে সর্বশান্ত হয়েছে অনেক জুয়াড়ি। অনেকেই আবার হয়ে গেছে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জেলা শহরসহ প্রতিটি উপজেলায় বিশ্বকাপ ফুটবল উপভোগ করছে খেলা প্রেমিরা। আর এ (২য় পৃষ্ঠায়)
সুযোগটিকে কাজে লাগাচ্ছে একদল অসাধু ডিজিটাল জুয়াড়ি। চায়ের স্টল কিংবা পাড়া মহল্লার অলিগলিতে বসে খেলা দেখার পাশাপাশি তারা বাজির মাধ্যমে ধরছে জুয়া। আর জুয়া খেলার হার জিতের টাকা নিয়ে অনেককেই হাতাহাতি ও বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়তে দেখা গেছে। ক্ষুদে তরুণ ও মধ্যবয়স্ক লোকেরাও এমন বাজিতে জড়িয়ে পড়ছে।
এদিকে, চুনারুঘাট উপজেলা সদর বাজারসহ আসামপাড়া বাজার, আমরোড বাজার, চান্দপুর বাজার, আমতলী বাজার, রাণীগাঁও বাজার, গাজীগঞ্জ বাজার, সাঁটিয়াজুড়ী বাজার, দুর্গাপুর বাজার, শাকিরমোহাম্মদ বাজার, সতং বাজার, ভোলারজুম বাজার, গাতাবলা বাজার, মিরাশী বাজার ও বিভিন্ন হাটবাজারে বিভিন্ন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে, চা-স্টলে চলছে এই জুয়া। অনেকে আবার মোবাইলে বাজি রেখে নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করছেন। নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক জুয়ারি জানায়, বাজিতে হার জিত আছেই, গোল এবং দল প্রতি চার-পাঁচজনে মিলে এই জুয়া বাজি ধরে থাকি। অনেকদিন এই বাজি ধরে ২ থেকে ৩ হাজার লাভ হয়, অনেকদিন খাস্তাও যায়। তবুও এই বাজি ধরে মজাও পাই। ব্রাজিল আর্জেন্টিনার যেদিন খেলা হয় সেদিন (জুয়া) বাজি বেড়ে যায়। অন্য আরেকজন জানায়, চা স্টলে এই (জুয়া) বাজি বেশি হয়। জুয়ারিরা টিভির পর্দায় বসে গোল প্রতি ২শ থেকে ৩শ টাকা বাজি ধরছে।
এ বিষয়ে চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আলী আশরাফ বলেন, বিশ্বকাপ এই ফুটবল খেলাকে নিয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বাজি (জুয়া) ও অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে পুলিশ সেই দিকে নজরদারি রাখছে।জাকারিয়া চৌধুরী \ চলছে কাতার বিশ্বকাপ। কাতারে এবার ফুটবল শ্রেষ্টত্বের আসর বসলেও পুরো বিশ্বে এর উন্মাদনার কমতি নেই বিন্দুমাত্র। তবে এ সুযোগে তৎপর রয়েছে হবিগঞ্জ জেলার একদল ডিজিটাল জুয়াড়ি। ম্যাচ বাই ম্যাচ গোল বাই গোল ধরা হচ্ছে জুয়া। প্রতিটি গোল ৫শ থেকে হাজার। আবার প্রতি ম্যাচ ১ হাজার থেকে ৫ হাজার পর্যন্ত ধরা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে বড় ও ছোট দলগুলোর মধ্যে বড় ব্যবধান থাকে টাকার। যাতে জুয়াড়িরা একে অপরকে অফার হিসেবে বিবেচিত করে থাকে। বিনোদনের মাধ্যম ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে এমন জুয়া খেলায় ইতোমধ্যে সর্বশান্ত হয়েছে অনেক জুয়াড়ি। অনেকেই আবার হয়ে গেছে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জেলা শহরসহ প্রতিটি উপজেলায় বিশ্বকাপ ফুটবল উপভোগ করছে খেলা প্রেমিরা। আর এ সুযোগটিকে কাজে লাগাচ্ছে একদল অসাধু ডিজিটাল জুয়াড়ি। চায়ের স্টল কিংবা পাড়া মহল্লার অলিগলিতে বসে খেলা দেখার পাশাপাশি তারা বাজির মাধ্যমে ধরছে জুয়া। আর জুয়া খেলার হার জিতের টাকা নিয়ে অনেককেই হাতাহাতি ও বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়তে দেখা গেছে। ক্ষুদে তরুণ ও মধ্যবয়স্ক লোকেরাও এমন বাজিতে জড়িয়ে পড়ছে।
এদিকে, চুনারুঘাট উপজেলা সদর বাজারসহ আসামপাড়া বাজার, আমরোড বাজার, চান্দপুর বাজার, আমতলী বাজার, রাণীগাঁও বাজার, গাজীগঞ্জ বাজার, সাঁটিয়াজুড়ী বাজার, দুর্গাপুর বাজার, শাকিরমোহাম্মদ বাজার, সতং বাজার, ভোলারজুম বাজার, গাতাবলা বাজার, মিরাশী বাজার ও বিভিন্ন হাটবাজারে বিভিন্ন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে, চা-স্টলে চলছে এই জুয়া। অনেকে আবার মোবাইলে বাজি রেখে নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করছেন। নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক জুয়ারি জানায়, বাজিতে হার জিত আছেই, গোল এবং দল প্রতি চার-পাঁচজনে মিলে এই জুয়া বাজি ধরে থাকি। অনেকদিন এই বাজি ধরে ২ থেকে ৩ হাজার লাভ হয়, অনেকদিন খাস্তাও যায়। তবুও এই বাজি ধরে মজাও পাই। ব্রাজিল আর্জেন্টিনার যেদিন খেলা হয় সেদিন (জুয়া) বাজি বেড়ে যায়। অন্য আরেকজন জানায়, চা স্টলে এই (জুয়া) বাজি বেশি হয়। জুয়ারিরা টিভির পর্দায় বসে গোল প্রতি ২শ থেকে ৩শ টাকা বাজি ধরছে।
এ বিষয়ে চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আলী আশরাফ বলেন, বিশ্বকাপ এই ফুটবল খেলাকে নিয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে। বাজি (জুয়া) ও অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে পুলিশ সেই দিকে নজরদারি রাখছে।